23 Feb, 2014
পৃথিবীতে অস্বাভাবিক কতো
কিছুই না ঘটে থাকে। এমনই এক অবিশ্বাস্য ঘটনার স্বাক্ষী হলো ভারতের
মধ্যপ্রদেশের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। বিয়ের দিন ঠিক হয়েছিলো বুধবার। আর সেদিন
সকালেই ঘটলো বিস্ময়কর ঘটনাটি। ওই দিন সকালেই ফুটফুট এক সন্তানের জন্ম দিলেন
হবু বধূ।
একবছর আগে পরিচয় হয় মান এবং রানীর (ছদ্মনাম)। পারিবারিকভাবে বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হয়। এরপর মান এবং রানীর সখ্যতা বাড়তে থাকে। পরিচিত মহলে ভবিষ্যতে একে অপরের জন্যে উপযুক্ত জুটি হিসেবে প্রশংসিত হতে থাকে মান এবং রানী। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। ফলশ্রুতিতে গর্ভবতী হয়ে পড়েন রাণী। রাণী বিষয়টি অবহিত করে মানকে।
“মান” অর্থাৎ ছেলে সবকিছু জেনে কখনোই তাকে ছেড়ে না যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। এদিকে রাণী ও মানের পরিবার বিষয়টি সম্পর্কে কিছুই জানতো না। যখন রানীর পরিবার বিষয়টি জানালো তখন পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার কথা জেনে হতাশ হয়ে পড়েন রানীর পরিবার। মানের পরিবারও এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। রানীর পরিবারের দুশ্চিন্তা হচ্ছিল যে আদৌ কী তাদের মেয়েকে স্বীকৃতি দেবে ছেলে ও তার পরিবার। কিন্তু সব আশংকাকে উড়িয়ে দিয়ে সমাজ ও পরিবারের কানাঘুষাকে তোয়াক্কা না করে রানীকেও আপন করে নিলো মান।
জানা যায় বিয়ের নির্ধারিত তারিখ বুধবার সকালে হঠাৎ করেই সন্তান প্রসব করেন রাণী। এই সময়ে মানের গ্রামে চলছিল নববধূকে বরণ করে নেয়ার আয়োজন। রাণীর মা হওয়ার খবর পৌছালে গ্রামবাসী এবং আত্মীয়-স্বজন মানকে বিয়ে বাতিল করার পরামর্শ দেন। কিন্তু নিজের সিদ্ধান্তে অটল “মান” অপেক্ষা করেছেন রাণীর সুস্থ হয়ে উঠার।
একদিন পরেই রাণী কিছুটা সুস্থ হলে তারা বিয়ের পিড়িঁতে বসেন। বিয়েতে আনন্দ আয়োজনে অংশ নিয়েছেন দুই পরিবারের সদস্য এবং গ্রামবাসীরা।
মান ও রানীর একদিনের ছোট শিশুটিও বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নিয়েছে। বাবা-মায়ের কোলো চড়ে ছোট্ট শিশুটি সকলের আর্শীবাদ নেয়। নিয়মানুযায়ী, সাত পাঁক দিয়েছেন এই নবদম্পত্তি এবং অন্যান্য সব রীতি-নীতিও পালন করেছেন তারা।
একবছর আগে পরিচয় হয় মান এবং রানীর (ছদ্মনাম)। পারিবারিকভাবে বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হয়। এরপর মান এবং রানীর সখ্যতা বাড়তে থাকে। পরিচিত মহলে ভবিষ্যতে একে অপরের জন্যে উপযুক্ত জুটি হিসেবে প্রশংসিত হতে থাকে মান এবং রানী। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। ফলশ্রুতিতে গর্ভবতী হয়ে পড়েন রাণী। রাণী বিষয়টি অবহিত করে মানকে।
“মান” অর্থাৎ ছেলে সবকিছু জেনে কখনোই তাকে ছেড়ে না যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। এদিকে রাণী ও মানের পরিবার বিষয়টি সম্পর্কে কিছুই জানতো না। যখন রানীর পরিবার বিষয়টি জানালো তখন পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার কথা জেনে হতাশ হয়ে পড়েন রানীর পরিবার। মানের পরিবারও এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। রানীর পরিবারের দুশ্চিন্তা হচ্ছিল যে আদৌ কী তাদের মেয়েকে স্বীকৃতি দেবে ছেলে ও তার পরিবার। কিন্তু সব আশংকাকে উড়িয়ে দিয়ে সমাজ ও পরিবারের কানাঘুষাকে তোয়াক্কা না করে রানীকেও আপন করে নিলো মান।
জানা যায় বিয়ের নির্ধারিত তারিখ বুধবার সকালে হঠাৎ করেই সন্তান প্রসব করেন রাণী। এই সময়ে মানের গ্রামে চলছিল নববধূকে বরণ করে নেয়ার আয়োজন। রাণীর মা হওয়ার খবর পৌছালে গ্রামবাসী এবং আত্মীয়-স্বজন মানকে বিয়ে বাতিল করার পরামর্শ দেন। কিন্তু নিজের সিদ্ধান্তে অটল “মান” অপেক্ষা করেছেন রাণীর সুস্থ হয়ে উঠার।
একদিন পরেই রাণী কিছুটা সুস্থ হলে তারা বিয়ের পিড়িঁতে বসেন। বিয়েতে আনন্দ আয়োজনে অংশ নিয়েছেন দুই পরিবারের সদস্য এবং গ্রামবাসীরা।
মান ও রানীর একদিনের ছোট শিশুটিও বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নিয়েছে। বাবা-মায়ের কোলো চড়ে ছোট্ট শিশুটি সকলের আর্শীবাদ নেয়। নিয়মানুযায়ী, সাত পাঁক দিয়েছেন এই নবদম্পত্তি এবং অন্যান্য সব রীতি-নীতিও পালন করেছেন তারা।
About joy bangla
This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
0 comments :
Post a Comment